এই বৃষ্টি তো এই ভ্যাপসা গরম,তার উপর শিশুদের হুটহাট বৃষ্টিতে ভিজার বায়না । সময়টা যে এখন বর্ষাকাল। এ সময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি বলে প্রকৃতিতে ছত্রাকসহ নানা জীবাণুর বংশবৃদ্ধি ঘটে বেশি।  এই স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় শিশুর ত্বকে দেখা দিতে পারে ছত্রাকজনিত নানা সমস্যা। কীভাবে নিবেন শিশুর যত্ন?

* বৃষ্টির পানিতে ভিজলে অবশ্যই বাড়ি ফিরে ভালো করে সাবান দিয়ে গোসল করাতে হবে। পা দুটো নোংরা পানির সংস্পর্শে আসে বেশি, তাই বাড়ি ফিরে পা ধোয়া ও তারপর তা ভালো করে মুছে ফেলার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

* স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় বাচ্চারা ঘামেও বেশি। ঘামে ভেজা স্কুলের জামাকাপড় রোজ ধুয়ে দিলে ভালো। গেঞ্জি, মোজা ও অন্তর্বাস রোজ ধুয়ে দিতে হবে। বৃষ্টির দিনে অন্য কাপড়ের চেয়ে মোজা শুকাতে একটু বেশি সময় লাগে। তাই স্কুলে যাওয়ার সময় তাড়াহুড়োয় অনেক শিশু হালকা ভেজা মোজাই পায়ে গলিয়ে নেয়। এতে পায়ের ত্বকের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা খুব বেশি।

* বর্ষায় পা ছাড়াও আঙুলের ভাঁজে, বগলের নিচে, কুঁচকি ও চুলের ফাঁকে ঘাম জমে বলে এসব স্থানে সংক্রমণ হয়। তাই গোসলের সময় এসব স্থান ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি সব সময় শুকনো রাখতে হবে।

* এই সময় ছোট শিশুদের ডায়াপার থেকে ত্বকের সমস্যা বেশি হয়। বর্ষায় শিশুদের প্রস্রাব বেশি হয়। এই প্রস্রাব জমে ডায়াপারের নিচের ত্বকে ঘা সৃষ্টি হয়। বর্ষায় ডায়াপার পরালে বারবার দেখা উচিত সেটি বেশি ভিজে গেছে কি না। ডায়াপার ব্যবহারের আগে ভ্যাসলিন বা জিঙ্ক-জাতীয় ক্রিম লাগালে ত্বকের সমস্যা অনেকটা কমবে।

* স্ক্যাবিস নামে একধরনের ছোঁয়াচে রোগ। এই সময় বেশি হতে পারে। ঘরে বা স্কুলে একজন কারও হলে সবার মাঝে তা দ্রুত ছড়ায়। যাঁরা শিশুর পরিচর্যা করেন, তাঁদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা উচিত। স্ক্যাবিস হলে বাড়ির সবাইকে একসঙ্গে চিকিৎসা নিতে হবে।

ডা. আবু সাঈদ, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ

(0)

শখ করে অনেকে শিশুর জন্য আনেন কানের দুল বা হাতের ব্রেসলেট, নানা গয়নায় সাজান ছোট্ট সোনামণিকে। কিন্তু বাচ্চা যে তীব্র কান্না শুরু করে দিয়েছে। কান বা হাত লাল হয়ে ফুলে একাকার। এমন বিপত্তি ঘটতে পারে। নির্দিষ্ট কিছু বস্তুর প্রতি ত্বকের অতি সংবেদনশীলতার কারণে এমনটি হয়। একে বলে কন্টাক্ট ডারমাটাইটিস। এ ক্ষেত্রে কেউ কেউ বাচ্চাকে আর কখনোই গয়না পরান না। তাঁদের ধারণা, গয়না পরলে আবারও এমনটি হবে। তা কিন্তু নয়। কিছু গয়নার নির্দিষ্ট কিছু উপাদানের কারণেই এমনটি হয়। তাই কারও রুপার গয়নায় সমস্যা হলে, সোনার গয়না পরিয়ে দেখতে পারেন।
অনেক বাচ্চার আবার জামার নিকেলের বোতাম থেকেও অ্যালার্জি হয়। কারও প্রসাধনী বা মেকআপে অ্যালার্জি। এমনকি বেবি লোশন বা বেবি পাউডার দিলেও কারও চুলকানি বা র্যাশ হয়। এসব অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া খুব অল্প এবং তেমন গুরুতর কিছু নয়, তবে যাঁদের পরিবারে হাঁপানিসহ নানা রকম অ্যালার্জির ইতিহাস আছে, তাঁদের একটু সাবধান হতে হবে। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ায় কী করবেন
১. যে উপাদানের কারণে অ্যালার্জি, তা সরিয়ে ফেলুন। (প্রসাধনী উঠিয়ে ফেলুন বা গয়না খুলে ফেলুন)
২. জায়গাটা বেশি পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। ডেটল বা স্যাভলন ব্যবহার করবেন না।
৩. চুলকানি হলে নখ দিয়ে না চুলকিয়ে অ্যান্টিহিস্টামিন সিরাপ খাওয়াতে পারেন।

ভবিষ্যতের জন্য করণীয়
প্রসাধনী কেনার আগে মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ দেখে নিন। ভালো ব্র্যান্ডের প্রসাধনী বিশ্বস্ত দোকান থেকে কিনুন, যেন নকল না হয়। গয়না বা অন্য যেকোনো কিছু কিনে এনে আগে অ্যান্টিসেপটিক লিকুইড দিয়ে মুছে তারপর বাচ্চাকে পরান। এরপরও অ্যালার্জি হলে তা সরিয়ে ফেলুন। একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

ডা. আবু সাঈদ
শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

 

(0)

সন্তান জন্ম দেয়া একজন নারীর জীবনের অনেক কঠিন সময়। কিন্তু তিনি যখন নবজাতককে কোলে নেন তখন তাঁর সব কষ্ট দূর হয়ে যায়। কিন্তু গর্ভধারণের পরবর্তী ওজন এত সহজে কমে না। বিশেষ করে সিজারিয়ান হলে পেটের মেদ কমিয়ে পূর্বের অবস্থায় যেতে অনেক সময় লাগে এবং এর জন্য ইতিবাচক থাকাটা জরুরী।

বেশির ভাগ নারীই তাদের এই পরিবর্তিত অবস্থা নিয়েই জীবন অতিবাহিত করেন কারণ তাঁরা বিশ্বাসই করতে পারেননা যে, এই সাময়িক পরিবর্ধিত উদর পুনরায় কমানো সম্ভব। যদি আপনি সিজারিয়ান পরবর্তী কিছু নিয়ম পালন করেন তাহলে আপনার পাকস্থলী আবার ফ্ল্যাট হতে পারে। যেকোন ধরণের পেটের মেদ কমানো খুব সহজ নয় এবং সিজারিয়ান করলে অবস্থাটা আরো বেশি কঠিন হয়ে যায় কারণ তখন স্ট্যান্ডার্ড অ্যাবডোমিনাল এক্সারসাইজ করা যায়না। তথাপি বিকল্প উপায়ে সিজারিয়ান পরবর্তী পেটের মেদ কমানো যায়। আসুন জেনে নেই সেই মুল ধাপ গুলো সম্পর্কে।

১। সি-সেকশনের পরে ওজন কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করানো। বাচ্চাকে ৬ মাস শুধুমাত্র বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। এর সাহায্যে আপনার পেটের অনেক অতিরিক্ত মেদ কমে যাবে।

২। ডেলিভারির পরে প্রথম ছয় মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে প্রেগনেন্সি হরমোন পরিভ্রমণ করে এবং শরীরের সব চর্বি ঢিলে ঢালা থাকে। এই চর্বি ঘনীভূত হয়ে জমাট বেঁধে গেলে ওজন কমানোটা বেশ কঠিন হয়ে যায়। সাধারণ কিছু এক্সারসাইজ শুরু করুন যেমন- হাঁটা।

৩। পেটের মেদ কমাতে চাইলে আপনাকে শুধুমাত্র খাওয়া, ঘুমানো ও ওয়াশ রুমে যাওয়ার সময় ছাড়া সর্বক্ষণ পেটের বেল্ট পরে থাকতে হবে। এটা অনেক বিরক্তিকর হলেও আপনি অবশ্যই ভালো ফল পাবেন।

৪। সি-সেকশনের পরে পেটের মেদ কমানোর ভালো উপায় হচ্ছে ইয়োগা করা। প্রাণায়াম করলে পেটের মাংসপেশি দৃঢ় হয়।

৫। পানি শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স রক্ষা করে। আপনি হয়তো অবাক হবেন এটা শুনে যে, পানি অন্ত্র থেকে অতিরিক্ত মেদ বের করে দিতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন, এতে ক্ষুধা কম লাগবে ও পেট ভরা থাকবে।

৬। বাচ্চাকে দুধ দিলে এক্সট্রা এনার্জির জন্য কার্বোহাইড্রেট প্রয়োজন। এছারাও প্রোটিন, ফল ও সবজি খেতে হবে। তবে ঘি, মাখন ও মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

৭।মিয়ামির Pritikin Longevity Center & Spa এর অ্যাসোসিয়েট মেডিক্যাল ডাইরেক্টর Dr. Danine Fruge নতুন মায়েদের স্বাস্থ্যকর খাওয়ার ব্যাপারে কিছু টিপস দিয়েছেন, তা হল-

  • মুল খাবারে ফিরে যেতে হবে অর্থাৎ ফল ও সবজি খেতে হবে
    · যদি আপনি স্বাস্থ্যকর খাবার খান তাহলে আপনার খাওয়ার জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষা জন্মাবে না। তাই গর্ভবতী থাকা অবস্থায় যেভাবে যা ইচ্ছা হয়েছে তাই খেয়েছেন সেভাবে খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।
    · তাই বলে অনাহারেও থাকবেন না। এটা আপনার ও আপনার বাচ্চার ক্ষতির কারণ হবে।

আপনি সিজারিয়ান অপারেশনের পরে কিছু দিন ভারী ব্যায়াম করতে পারবেন না বলে আপনি আপনার পূর্বের আকার ফিরে পাবেন না এমন ভেবে হতাশ হবেননা। ধৈর্য ধারণ করুন ও বিষয়টি ইতিবাচক ভাবে নিন এবং চেষ্টা করুন। আপনি অবশ্যই পেটের মেদ কমাতে সক্ষম হবেন।

(0)

শীত মানে শিশুদের নিয়ে বাড়তি শঙ্কা, এই বুঝি ঠান্ডা লেগে গেল। শীতে গোসল করাতে গিয়ে দুশ্চিন্তা। আসলে কিন্তু সরাসরি ঠান্ডার কারণে শিশুরা অসুস্থ হয় না। যেসব ভাইরাস শিশুদের সর্দি-কাশি ও জ্বরের জন্য দায়ী, তাদের প্রকোপ ঠান্ডা আবহাওয়ায় বৃদ্ধি পায়। এতেই শীতে সর্দি-কাশি বেশি হয়। তাই শীতে ঠান্ডা থেকে বাঁচার পাশাপাশি রোগজীবাণু থেকে শিশুকে দূরে রাখুন। শিশুকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আর পরিচ্ছন্ন রাখতে গেলে নিয়মিত গোসল করাতেই হবে।

শীতে গোসলের পানিটা কুসুম গরম হওয়া বাঞ্ছনীয়। গোসল করানোর আগে দেখে নিন পানি সঠিক তাপমাত্রার কিনা। এই পানিতে অ্যান্টিসেপ্টিক বা অন্য কিছু দেওয়ার প্রয়োজন নেই। গোসলের পর সরিষার তেল দেওয়ারও দরকার নেই। অবশ্য আগে তেল মাখলে ক্ষতি নেই। খুব বেশি সময় নিয়ে গোসল করাবেন না। পাঁচ থেকে সাত মিনিটেই সম্পন্ন করুন। শিশুরা বাথরুমে ঢুকলে বের হতেই চায় না। গোসলের পানি গরম করা ও বহন করার সময় সতর্ক থাকুন, যেন দুর্ঘটনা না ঘটে। গিজার থাকলে তা যেন সময়মতো বন্ধ করা হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

যদি শৈত্যপ্রবাহের কারণে খুব বেশি ঠান্ডা পড়ে যায়, তবে ওই কটা দিন ঘন ঘন গোসল না করালেও চলে। এ সময় পাতলা কাপড় পানিতে ভিজিয়ে শরীরটা ভালোভাবে মুছে দিন। সদ্যোজাত শিশুর জন্মের প্রথম দুই দিন গোসল করানো উচিত নয়। এরপর থেকে গোসল করাতে পারেন। অন্যদিকে আমেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াট্রিকসের নির্দেশনা হলো শিশুকে প্রথম বছরে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার গোসল করালেই চলে। তবে সময়ের আগে ভূমিষ্ঠ ও কম ওজনের শিশুর ক্ষেত্রে গোসলের ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 

ডা. আবু সাঈদ

শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল 

(0)

শীত কড়া নাড়ছে দরজায়, কিন্তু দিনের বেলায় গরমের দাপট। এই মিশ্র আবহাওয়ায় সোনামণিরা ঠিক মানিয়ে নিতে পারছে না, হয়ে পড়ছে অসুস্থ। তাই এ সময় প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা। সর্দি-কাশি এখনকার নিত্যসঙ্গী।

ভাইরাস এর প্রধান কারণ হলেও ধুলাবালিও কম দায়ী নয়। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতাও কম। তাই যাদের ধুলাবালিতে অ্যালার্জি, তারা বাইরে গেলে মাস্ক পরা উচিত। ঠান্ডা পানি ও আইসক্রিম এ সময় একদম নয়। তবে কাশির ভয়ে বাচ্চাদের গোসল থেকে বিরত রাখবেন না। হালকা গরম পানিতে এক দিন পরপর গোসল করান। গোসলে ধুলা-ময়লার সঙ্গে জীবাণুও দূর হয়।

এই সময়টায় সোয়েটার পরানোর মতো শীত না পড়লেও রাতে বের হলে ফুলহাতা জামা পরানো উচিত। রাতে ফ্যানের গতি কমিয়ে দিন আর শিশুর গায়ে পাতলা চাদর দিন। বেশির ভাগ সময় ওরা গায়ে চাদর বা কাঁথা রাখতে চায় না, কিন্তু এ সময় রাতের শেষের দিকে তাপমাত্রা কমে যায়। তাতে সর্দি-কাশি হতে পারে। শিশুর ত্বকের দিকেও খেয়াল রাখুন। শুষ্কতা থেকে রক্ষা পেতে শরীরে লোশন বা তেল আর ঠোঁটে ভেসলিনের ব্যবহার এখন থেকেই শুরু করা উচিত।

এ সময় অনেক শিশুরই জ্বর হচ্ছে। সর্দি-কাশির মতো এই জ্বরও ভাইরাসজনিত। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জ্বরের ওষুধ, প্রচুর পানি বা তরল এবং পুষ্টিকর খাবার খেলে পাঁচ থেকে সাত দিনেই এই জ্বর ভালো হয়ে যায়। তবে জ্বর দীর্ঘদিন স্থায়ী হলে কিংবা পেটে ব্যথা, খিঁচুনি অথবা অন্যান্য জটিলতা দেখে দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ডা. আবু সাঈদ

শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

(0)

সন্তানের কাশি হলে মা-বাবা ঘাবড়ে যান। চিকিৎসক না দেখিয়েই অনেকে কাশি কমানোর ওষুধ কিনে আনেন। কাশি দেহযন্ত্রের এক প্রতিরোধমূলক প্রক্রিয়া। শ্বাসতন্ত্রে প্রবেশ করা বাইরের ধুলাবালি কাশি বা কফের মাধ্যমেই বাইরে বেরিয়ে আসে। তাই কাশি সব সময়ই যে খারাপ, তা নয়। তবে কাশি যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়, সঙ্গে জ্বর বা অন্যান্য উপসর্গ থাকে, তাহলে উদ্বেগের কারণ অবশ্যই আছে।
* বয়সভেদে শিশুর কাশির নানা কারণ থাকতে পারে। হৃদ্যন্ত্র ও শ্বাসনালি বা খাদ্যনালিতে জন্মগত ত্রুটি ছোট্ট শিশুর কাশির অন্যতম কারণ। হাঁপানি বা ব্রঙ্কিওলাইটিসের কারণেও শিশুদের কাশি হয়।
* বেশির ভাগ স্বল্পমেয়াদি ও তীব্র কাশির জন্য নানা রকমের সংক্রমণ দায়ী।
* শিশুদের মারাত্মক কানপাকা অসুখেও তীব্র কাশি হয়। তীব্র বা দীর্ঘমেয়াদি কাশিসহ নিউমোনিয়া কখনো কখনো প্রকাশ পায়।
* এ ধরনের কাশি সাধারণত রাতে বাড়ে। ভাঙা ভাঙা কর্কশ কাশি সাধারণভাবে ‘ক্রুপ’ নামের অসুখের প্রধান লক্ষণ।কারণ না বুঝে সরাসরি কাশি কমানোর পদক্ষেপ নেওয়া যুক্তিসংগত নয়। শিশুদের কাশি বা কফ হলে সঙ্গে সঙ্গে ওষুধ না দিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী
বিভাগীয় প্রধান, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

(0)

এমনই এক প্রশ্নের উত্তরে ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী বলেন

যখনই মনে হবে ডায়াপার প্রস্রাব-পায়খানার কারণে ভিজে গেছে বা শিশু অস্বস্তি বোধ করছে, তখনই পাল্টে দিতে হবে। ভেজা ডায়াপার পরা থাকলে শিশুর শরীরে ফুসকুড়ি বা র্যাশ হতে পারে। তাই রাতে ডায়াপার পরিয়ে রাখলেও মাঝে মাঝে সেটার অবস্থা দেখতে হবে বা শিশু উসখুস করলে পাল্টে দিতে হবে।

ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী
শিশুরোগ বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ 

(0)

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Nam augue lectus, interdum ut lorem eu, interdum mattis massa. Donec consectetur tempor imperdiet. Donec turpis augue, consectetur ut pellentesque ac, rhoncus quis dui. Morbi sagittis quam nec dui dignissim, ac rhoncus augue varius. Vestibulum sed nunc laoreet, ullamcorper mauris id, commodo nisi. Ut semper est diam, et imperdiet urna aliquet at. Duis et orci ac turpis convallis interdum ac in sem. Morbi laoreet pellentesque tempor.

Continue Reading…

(0)

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Nam augue lectus, interdum ut lorem eu, interdum mattis massa. Donec consectetur tempor imperdiet. Donec turpis augue, consectetur ut pellentesque ac, rhoncus quis dui. Morbi sagittis quam nec dui dignissim, ac rhoncus augue varius. Vestibulum sed nunc laoreet, ullamcorper mauris id, commodo nisi. Ut semper est diam, et imperdiet urna aliquet at. Duis et orci ac turpis convallis interdum ac in sem. Morbi laoreet pellentesque tempor.

Continue Reading…

(0)